ভোলাবাইরে থেকে মনে হবে রাজ দরবার ৷ ভুল ভাঙবে সুউচ্চ মিনারগুলো দেখার পর। চারপাশ ফুলে ফুলে সুশোভিত। লাল গালিচার মতো বিছানো ঘাস। সব মিলিয়ে এক স্বর্গীয় অনুভূতিতে আচ্ছন্ন করবে, রাতে পাল্টে যাবে পুরো চেহারা। আলো আঁধারির মতো এক ধরনের প্রতিবিম্ব তৈরি হবে। যা নান্দনিকতা বাড়িযে দেবে নিমিষেই ৷
২০১০ সালের জুন মাসে মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এ পর্যন্ত ৫২ হাজার শ্রমিক মসজিদ নির্মাণ কাজে অংশ নিয়েছেন। আর্কিটেক্ট ফোরামের ডিজাইনার "কামরুজ্জামান লিটন" মসজিদের ডিজাইন করেন ৷ দু'তলা বিশিষ্ট মসজিদটি নির্মাণে কোনো পিলার ব্যবহার করা হয়নি ৷ নিচতলার দরজার দুই পাশে দু'টি সিঁড়ি বেয়ে উঠে যেতে হবে উপরে ৷ সাধারণ বিল্ডিংয়ের মতো সোজা নয়, বরং চার কোণা থেকে চিকনভাবে উপর দিকে উঠে গেছে ৷ মসজিদের সামনে আছে দুটি মিনার, দুই পাশে দুটি ও সামনে প্রবেশ পথের গম্বুজটি সৌন্দর্য বাড়িয়েছে ৷ মসজিদের সবগুলো ওয়াল মোড়ানো হয়েছে অত্যাধুনিক মার্বেল পাথরে ৷ দুই তলা বিশিষ্ট এ মসজিদে রয়েছে, পুরুষ ও নারীদের জন্য আলাদা অজুখানা এবং নামাজের স্থান ৷ স্থাপন করা হয়েছে, ১২০ ফুট উচ্চতার মিনার ও প্রায় ৬০ ফুট উচ্চতার গম্ভুজ ৷
মসজিদের ভেতরে আছে লাইব্রেরী, হিফ্জখানা ক্যালগ্রাফী, আল্লাহু ডিজাইনের ফোয়ারাসহ আধুনিক স্থাপনা। নারীদের জন্য দুইটি অজুখানাসহ ৩২টি অজুখানা এবং দুইটি টয়লেটসহ ১০টি টয়লেট রয়েছে। ইতকাফকারীদের জন্য একটি গোসলখানা রয়েছে ৷ তিনটি দরজা ও দুটি গেল রয়েছে। খতিব, ইমাম এবং মোয়াজ্জিনের জন্য দুইটি কক্ষ এবং ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানের জন্য রয়েছে অফিস। মসজিদের সৌন্দর্য বর্ধনের লক্ষ্যে রাতে আলোকসজ্জায় সুসজ্জিত করা হয়েছে। আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম যুক্ত করা হয়েছে, একসঙ্গে আড়াই শ মুসল্লি এ মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারবেন ৷
২৪ ঘন্টা বিদ্যুৎ ও পানির সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে নিজস্ব জেনারেটর ব্যবস্থা ৷ আধুনিক ওজুখানা, ফ্যান ছাড়াও আছে শ্বেত পাথরের টাইল্স ও কার্পেট ও অন্যান্য ৷ ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৬ শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজ আদায় করে, নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশন মসজিদ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। মসজিদে জুমার নামাজে ইমামতি করেন, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব (ভারপ্রাপ্ত) ও পেশ ইমাম মুফতি এহসানুল হক জিলানী ৷
এ সময় মিসেস আনোয়ারা তোফায়েল, আলী আজম মুকুল এমপি, সাবেক এমপি নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমদ, জেলা প্রশাসক সেলিম উদ্দিন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মমিন টুলু, পুলিশ সুপার মোকতার হোসেন, ভোলা পৌর মেয়র মনিরুজ্জামান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিশিষ্ট শিল্পোদ্যক্তা মাইনুল হোসেন বিপ্লব, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইউনুস সহ উদ্বোধনী নামাজে জেলার বিভিন্ন উপজেলা জেলা থেকে আসা প্রায়৩/৪ হাজার মানুষ অংশ নেয় ৷ আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন এ মসজিদটি নির্মাণে কত টাকা ব্যয় হয়েছে তা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন মসজিদের নির্মাতা নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমদ ৷ অনেকের ধারণা মসজিদটি নির্মাণ করতে ৩০ কোটি টাকারও বেশি খরচ হতে পারে ৷ নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনে’র সহায়তায় মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। নাম রাখা হয়েছে ‘নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশন মসজিদ’। ভোলা জেলার এ সংস্থাটি জন সাধারণের জন্য করেছে আরো নানারকম স্বেচ্ছাসেবী কাজ। বিভিন্ন হাসপতাল, বৃদ্ধ নিবাস, এতিমখানা, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী, গরিবদের জন্য নগদ অর্থ সহায়তাসহ নানাভাবে উপকৃত হয়েছে মানুষ। লক্ষাধিক মানুষের ফ্রি চিকিৎসাও করেছে সংস্থাটি ৷ নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের বিশেষ তথ্য আমাদের কাছে নেই, এরকম একটি সেচ্ছাসেবী ঐক্য সম্পর্কে অন্যদের ধারণা দেয়া উচিত, পরবর্তী সংস্করণে যুক্ত করা হবে ৷
নির্বাচিত ভালোবাসার কবিতা নিয়ে কামাল আহমেদ বাগীর "রোমান্টিক কবিতা" নামক এন্ড্রয়েড বের হয়েছে, নিচে থেকে সরাসরি ডাউনলোড করুন! আরো কবিতা পেতে "কাব্য পেজে" যান ৷
২০১০ সালের জুন মাসে মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এ পর্যন্ত ৫২ হাজার শ্রমিক মসজিদ নির্মাণ কাজে অংশ নিয়েছেন। আর্কিটেক্ট ফোরামের ডিজাইনার "কামরুজ্জামান লিটন" মসজিদের ডিজাইন করেন ৷ দু'তলা বিশিষ্ট মসজিদটি নির্মাণে কোনো পিলার ব্যবহার করা হয়নি ৷ নিচতলার দরজার দুই পাশে দু'টি সিঁড়ি বেয়ে উঠে যেতে হবে উপরে ৷ সাধারণ বিল্ডিংয়ের মতো সোজা নয়, বরং চার কোণা থেকে চিকনভাবে উপর দিকে উঠে গেছে ৷ মসজিদের সামনে আছে দুটি মিনার, দুই পাশে দুটি ও সামনে প্রবেশ পথের গম্বুজটি সৌন্দর্য বাড়িয়েছে ৷ মসজিদের সবগুলো ওয়াল মোড়ানো হয়েছে অত্যাধুনিক মার্বেল পাথরে ৷ দুই তলা বিশিষ্ট এ মসজিদে রয়েছে, পুরুষ ও নারীদের জন্য আলাদা অজুখানা এবং নামাজের স্থান ৷ স্থাপন করা হয়েছে, ১২০ ফুট উচ্চতার মিনার ও প্রায় ৬০ ফুট উচ্চতার গম্ভুজ ৷
মসজিদের ভেতরে আছে লাইব্রেরী, হিফ্জখানা ক্যালগ্রাফী, আল্লাহু ডিজাইনের ফোয়ারাসহ আধুনিক স্থাপনা। নারীদের জন্য দুইটি অজুখানাসহ ৩২টি অজুখানা এবং দুইটি টয়লেটসহ ১০টি টয়লেট রয়েছে। ইতকাফকারীদের জন্য একটি গোসলখানা রয়েছে ৷ তিনটি দরজা ও দুটি গেল রয়েছে। খতিব, ইমাম এবং মোয়াজ্জিনের জন্য দুইটি কক্ষ এবং ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানের জন্য রয়েছে অফিস। মসজিদের সৌন্দর্য বর্ধনের লক্ষ্যে রাতে আলোকসজ্জায় সুসজ্জিত করা হয়েছে। আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম যুক্ত করা হয়েছে, একসঙ্গে আড়াই শ মুসল্লি এ মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারবেন ৷
২৪ ঘন্টা বিদ্যুৎ ও পানির সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে নিজস্ব জেনারেটর ব্যবস্থা ৷ আধুনিক ওজুখানা, ফ্যান ছাড়াও আছে শ্বেত পাথরের টাইল্স ও কার্পেট ও অন্যান্য ৷ ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৬ শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজ আদায় করে, নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশন মসজিদ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। মসজিদে জুমার নামাজে ইমামতি করেন, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব (ভারপ্রাপ্ত) ও পেশ ইমাম মুফতি এহসানুল হক জিলানী ৷
এ সময় মিসেস আনোয়ারা তোফায়েল, আলী আজম মুকুল এমপি, সাবেক এমপি নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমদ, জেলা প্রশাসক সেলিম উদ্দিন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মমিন টুলু, পুলিশ সুপার মোকতার হোসেন, ভোলা পৌর মেয়র মনিরুজ্জামান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিশিষ্ট শিল্পোদ্যক্তা মাইনুল হোসেন বিপ্লব, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইউনুস সহ উদ্বোধনী নামাজে জেলার বিভিন্ন উপজেলা জেলা থেকে আসা প্রায়৩/৪ হাজার মানুষ অংশ নেয় ৷ আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন এ মসজিদটি নির্মাণে কত টাকা ব্যয় হয়েছে তা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন মসজিদের নির্মাতা নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমদ ৷ অনেকের ধারণা মসজিদটি নির্মাণ করতে ৩০ কোটি টাকারও বেশি খরচ হতে পারে ৷ নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনে’র সহায়তায় মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। নাম রাখা হয়েছে ‘নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশন মসজিদ’। ভোলা জেলার এ সংস্থাটি জন সাধারণের জন্য করেছে আরো নানারকম স্বেচ্ছাসেবী কাজ। বিভিন্ন হাসপতাল, বৃদ্ধ নিবাস, এতিমখানা, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী, গরিবদের জন্য নগদ অর্থ সহায়তাসহ নানাভাবে উপকৃত হয়েছে মানুষ। লক্ষাধিক মানুষের ফ্রি চিকিৎসাও করেছে সংস্থাটি ৷ নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের বিশেষ তথ্য আমাদের কাছে নেই, এরকম একটি সেচ্ছাসেবী ঐক্য সম্পর্কে অন্যদের ধারণা দেয়া উচিত, পরবর্তী সংস্করণে যুক্ত করা হবে ৷